শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোটের মহা জয়

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোটের মহা জয়
সাইদুর রহমান ০৪:১২, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে ২৮৮ আসন পেয়ে বিশাল জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট। বিপুল ভোটে এই রেকর্ড জয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন জোট। এই জয়ের ফলে টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মহাজোটের বড় ব্যবধানে জয়ী হওয়ার নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্যদিকে ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র চালুর পর এবারই প্রথম বিএনপি সবচেয়ে কম আসন পেয়েছে। দলটির বেশ কয়েকজন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। অনেক স্থানে মহাজোট প্রার্থীর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা।

গতকাল রবিবার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় এই নির্বাচন। একজন প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে গাইবান্ধা ৩ আসনে ভোট হয়নি। সর্বশেষ রাত ২টা পর্যন্ত প্রাপ্ত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী, মহাজোটের বিজয়ী প্রার্থীদের মধ্যে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের ২৫৯ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ৩, জাসদ (ইনু) ২, তরিকত ফেডারেশন ২, বিকল্প ধারা ২ এবং লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টি-জাপার ২২ ও বাইসাইকেল প্রতীকে জাতীয় পার্টি-জেপির একজন প্রার্থী। অন্যদিকে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ধানের শীষ প্রতীকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৭ টি (গণফোরামের ২টি) এবং ৪ টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়লাভ করেছেন।

ভোটের দিন বিক্ষিপ্ত সংঘাত ও সহিংসতার কারণে মোট ২৯টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ভোট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ জানিয়েছেন, ২৯৯ আসনে মোট ৪০ হাজার ৫১টি কেন্দ্রে এই ভোটগ্রহণ হয়। এই হিসেবে বাতিল হওয়া কেন্দ্রের সংখ্যা ০.০৫ শতাংশের মতো। অনিয়মের অভিযোগ এনে বিএনপি ৫৫টি আসনে ভোট বর্জন করেছে।

এবারের নির্বাচনে ১৮৬১ জন প্রার্থী অংশ নেন। ভোটার ছিল প্রায় ১০ কোটি সাড়ে ৪২ লাখ।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৩০ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে ২৩৪টি আসন পায় আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি-জাপা ৩৪টি আসনে জয়লাভ করে। অন্যরা পায় ৩২টি আসন।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে স্থাপিত ভোটের ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফল ঘোষণা হয়েছে গোপালগঞ্জ-৩ আসনের। এই আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১০৮টি কেন্দ্রে মধ্যে সবকটি কেন্দ্রের ফলাফলে শেখ হাসিনা পেয়েছেন ২ লাখ ২৯ হাজার ৫২৯ ভোট। মোট ভোটার ২ লাখ ৪৬ হাজার ৫১৪টি। গতকাল রাত সোয়া ৮টার দিকে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এই ফলাফল ঘোষণা করেন। গোপালগঞ্জ-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন এস এম জিলানী। তার প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ১২৩টি। এই আসনে ৯৩ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে ইসি হিসাব দিয়েছে।

এদিকে ভান্ডারিয়া, কাউখালী ও ইন্দুরকানী উপজেলা নিয়ে গঠিত পিরোজপুর-২ আসন থেকে জয়ী হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান ও পানিসম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। বাইসাইকেল মার্কা নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ধানের শীষ মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৩৮৪ ভোট।

ঢাকার বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান, ঢাকা-২: কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল), ঢাকা-৫: হাবিবুর রহমান মোল্লা, ঢাকা ৬: কাজী ফিরোজ রশীদ (লাঙ্গল), ঢাকা-৭: হাজী সেলিম, ঢাকা-৮: রাশেদ খান মেনন (ওয়ার্কার্স পার্টি), ঢাকা-৯:সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০:শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১: এ কে এম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১৩: সাদেক খান, ঢাকা-১৪: আসলামুল হক, ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬: মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৭: আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক), ঢাকা-১৮: সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯: এনামুর রহমান এবং ঢাকা-২০: বেনজীর আহমেদ।

বিভাগ অনুযায়ি ফলাফল নিচে দেয়া হলো:-

রংপুর বিভাগ

পঞ্চগড়-১: আওয়ামী লীগের মো. মজাহারুল হক প্রধান (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ব্যারিস্টার মুহম্মদ নওশাদ জমির সানি (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট।

পঞ্চগড়-২: আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (নৌকা প্রতীক) ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদ (ধানের শীষ) প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ২৯৫ ভোট।

দিনাজপুর-১: আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জন শীল গোপাল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের মোহাম্মদ হানিফ (জামায়াত) পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯২৭ ভোট।

দিনাজপুর-২: আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপি’র সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮২২ ভোট।

দিনাজপুর-৩: আওয়ামী লীগের ইকবালুর রহিম ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম ইসলামিক আন্দোলন বাংলাদেশের (হাতপাখা) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৪৭ ভোট।

দিনাজপুর-৪: আওয়ামী লীগের আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২ লাখ ৩ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি’র আখতারুজ্জামান মিয়া পেয়েছেন ৬১ হাজার ৭০৬ ভোট।

দিনাজপুর-৫: আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপি’র এজেডএম রেজওয়ানুল হক পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৬৭ ভোট।

দিনাজপুর-৬: আওয়ামী লীগের শিবলী সাদিক ২ লাখ ৮১ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের আনোয়ারুল হক (জামায়াত) পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৭৬৯ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-২ : জয়ী আওয়ামী লীগের দবিরুল ইসলাম পেয়েছেন ২ লাখ ২৪ হাজার ৩শ ১৬ ভোট। তার নিকটতম ধানের শীষের আব্দুল হাকিম পেয়েছেন ৪ হাজার ৩শ’ ২৮ ভোট।

নীলফামারী-১ : নৌকার আফতাব উদ্দিন সরকার ২ লাখ ৩ হাজার ৭২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ধানের শীষের প্রফেসর রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৫ হাজার ৮৯ ভোট।

নীলফামারী-২ : জয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান নূর পেয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৪৯৫ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের জামায়াত নেতা মনিরুজ্জামান মন্টু পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৪২ ভোট।

নীলফামারী-৩ : মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির মেজর (অবঃ) রানা মুহাম্মদ সোহেল ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের জামায়াতের আজিজুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৩ ভোট।

নীলফামারী-৪ : জয়ী মহাজোট প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীকের আদেদুল রহমান আদেল পেয়েছেন ২ লাখ ৩৫ হাজার ৯৩০ ভোট। তার নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৯৪ ভোট।

লালমনিরহাট-১ : জয়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোতাহার হোসেন পেয়েছেন ২ লাখ ৬৪ হাজার ১১২ ভোট। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের ব্যারিস্টার হাসান রাজিব পেয়েছেন ১১ হাজার ৩ ভোট।

লালমনিরহাট -২ : মহাজোট প্রার্থী নুরুজ্জামান আহম্মেদ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের রোকন উদ্দিন বাবুল পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৫৩৩ ভোট।

লালমনিরহাট-৩ : জয়ী মহাজোট প্রার্থী জিএম কাদের পেয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ৬৩২ ভোট। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু পেয়েছেন ৭৯ হাজার ১১৯ ভোট।

রংপুর-১ : মহাজোট প্রাথী জাপার মহাসচিব প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান (রাঙ্গা) ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি রহমত জামান বাবলা ধানের শীষ প্রতীকে ১৯ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়েছেন।

রংপুর-২ : নৌকার প্রার্থী মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী, তার নিকট তম প্রার্থী ধানের শীর্ষ প্রতীকের মোহাম্মদ আলী সরকার ৫৩ হাজার ৩৪০ ভোট পেয়েছেন।

রংপুর-৩ : ইভিএমএ ভোট গ্রহন করা হয়। এখানে জাপা চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ ১ লাখ ৪২ হাজার ৯২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিটা রহমান ৫৩ হাজার ৮৯ ভোট পেয়েছেন।

রংপুর-৪ :আওয়ামী লীগের টিপু মুন্সী ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির এমদাদুল হক ভরসা পেয়েছেন ১ লাখ ৪ হাজার ১৭০ ভোট।

রংপুর-৫ আসনে নৌকা প্রার্থী এন এইচ আশিকুর রহমান ২ লাক ৫৫ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী, তার নিকট তম ঐক্যেফ্রন্টের প্রার্থী মোফাখখারুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৩ হাজার ৪৬৯ ভোট।

রংপুর-৬ আসনে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী মহাজোট প্রার্থী নৌকা প্রতিকে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী, তার নিকট তম ঐক্যোফ্রন্টের প্রার্থী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৩ ভোট।

কুড়িগ্রাম-১: আওয়ামীলীগের আসলাম হোসেন সওদাগড় ১ লাখ ২২ হাজার ১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্ধী বিএনপির সাইফুর রহমান রানা পেয়েছেন ১ লাখ ১৭ হাজার ৯৩৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-২: পনির উদ্দিন আহম্মেদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ২৯ হাজার ৪৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্ধী ঐক্যফ্রন্টের গণফোরাম প্রার্থী আমসা আমিন পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ১৪৬ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩: আওয়ামীলীগ প্রার্থী অধ্যাপক এম এ মতিন ১ লাখ ৩২ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্ধী বিএনপির তাসভিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭০ হাজার ৪২৪ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪: আওয়ামীলীগ প্রার্থী মো: জাকির হোসেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্ধী বিএনপির আজিজুর রহমান ৫৫ হাজার ১৮৯ ভোট পেয়েছেন।

গাইবান্ধা-১: জাপার ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী ১ লক্ষ ৯৭ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের প্রতীকে জামায়াতের মোঃ মাজেদুর রহমান পেয়েছেন ৬৫ হাজার ১৭৩ ভোট।

গাইবান্ধা-২: আওয়ামী লীগের মাহাবুব আরা বেগম গিনি ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৬১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির মো. আব্দুর রশীদ সরকার পেয়েছেন ৬৮হাজার ৬৭০ ভোট।

গাইবান্ধা-৩:২০ ডিসেম্বর গাইবান্ধা-৩ আসনের ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বী চৌধুরী মারা যান। ফলে এ আসনের নির্বাচন স্থগিত করেন ইসি।

গাইবান্ধা-৪: আওয়ামী লীগের মো. মনোয়ার হোসেন চৌধুরী ৩ লক্ষ ৮৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। জাতীয় পার্টির (জাপা) কাজী মো. মশিউর রহমান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭১৭ ভোট।

গাইবান্ধা-৫: আওয়ামী লীগের মো. ফজলে রাব্বি মিয়া ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ঐক্যফন্ট সমর্থিত বিএনপির মো. ফারুক আলম সরকার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৯৬ ভোট।

রাজশাহী বিভাগ

জয়পুরহাট-১:আওয়ামী লীগের শামসুল আলম দুদু (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আলেয়া বেগম (ডাব প্রতীক) পেয়েছেন ৮৪ হাজার ২১২ ভোট।

জয়পুরহাট-১:আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২৮ হাজার ৭৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৬ হাজার ১২০ ভোট।

বগুড়া-১ : আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নান ২ লাখ ৬৭ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের কাজী রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৬৯০ ভোট।

বগুড়া-২ : মহাজোট প্রার্থী জাপার সভাপতি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ লাঙল প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার প্রতিদ্বন্দ্বী নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ধানের শীষের প্রার্থী মাহমুদুর রহমান মান্না পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৬০২ ভোট।

বগুড়া-৩ : জাপার নুরুল ইসলাম তালুকদার ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির মাছুদা মোমিন পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৫৮০ ভোট।

বগুড়া-৪ : বিএনপির মোশারফ হোসেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম জাসদের রেজাউল করিম তানসেন (নৌকা প্রতীক) পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৪৮ ভোট।

বগুড়া-৫ : আওয়ামী লীগের হাবিবর রহমান ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির জিএম সিরাজ পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫৯৪ ভোট।

বগুড়া-৬ : বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২ লাখ ৫ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম জাপার নুরুল ইসলাম ওমর লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৬১ ভোট।

বগুড়া-৭: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম বাবলু ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ডাব মার্কার ফেরদৌস আরা পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২৯২ ভোট।

রাজশাহী-১ : আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৩ হাজার ১০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির ব্যারিস্টার আমিনুল হক (ধনের শীষ প্রতীকে) পেয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২০ ভোট।

রাজশাহী-২:ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু (ধানের শীষ প্রতীকে) পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৩২৭ ভোট।

রাজশাহী-৩:আওয়ামী লীগের আয়েন উদ্দিন (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২০ হাজার ৩২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির শফিকুল হক মিলন (ধানের শীষ প্রতীকে) পেয়েছেন ৮১ হাজার ২২৫ ভোট।

রাজশাহী-৪: আওয়ামী লীগের এনামুল হক (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২৪ হাজার ৯৬২টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির আবু হেনা (ধানের শীষ প্রতীকে) পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৬০টি ভোট।

রাজশাহী-৫:আওয়ামী লীগের ডা. মনসুর রহমান (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৯৬ হাজার ৬৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির অধ্যাপক নজরুল ইসলাম মন্ডল (ধানের শীষ প্রতীকে) পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯২৭ ভোট।

রাজশাহী-৬:আওয়ামী লীগের শাহরিয়ার আলম (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৬০ হাজার ৫৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের আব্দুস সালাম সুরুজ (হাতপাখা) পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৩২টি ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১:আওয়ামী লীগের শামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অধ্যাপক শাহজাহান আলী মিয়া (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫০ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২:বিএনপির আমিনুল ইসলাম (ধীনের শীষ) ১ লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের জিয়াউর রহমান (নৌকা প্রতীকে) পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩:বিএনপির হারুন অর রশিদ (ধানের শীষ) প্রতীকে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আব্দুল ওয়াদুদ (নৌকা প্রতীকে) পেয়েছেন ৮৫ হাজার ৯২৮ ভোট।

নওগা-১ : বিজয়ী আওয়ামী লীগের সাধনচন্দ্র মজুমদার পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯২ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান পান ১ লাখ ৪১ হাজার ৩৬৪ ভোট।

নওগা-২ : আওয়ামী লীগের শহীদুজ্জামান সরকার ১ লাখ ৯৯ হাজার ৮৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম শামসুজ্জোহা খান পান ৯৯ হাজার ৯৫৪ ভোট।

নওগা-৩ : আওয়ামী লীগের সলিমউদ্দিন তরফদার ১ লাখ ৯৯ হাজার ৭৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী পান ১ লাখ ১৪২ ভোট।

নওগা-৪ : বিজয়ী আওয়ামী লীগের এমাজউদ্দিন প্রামানিক পেয়েছেন ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬২ ভোট। নিকটতম বিএনপির শামসুল আলম প্রামানিক পান ৪৯ হাজার ৭৭১ ভোট।

নওগা-৫ : আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৫৬ হাজার ১৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির জাহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৭৫৯ ভোট।

নওগা-৬ : বিজয়ী আওয়ামী লীগের ইসরাফিল আলম পেয়েছেন ১ লাখ ৯০ হাজার ৪২৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির আলমগীর কবির পান ৪৬ হাজার ৫৫৪ ভোট।

নাটোর-১: নৌকার শফিকুল ইসলাম বকুল ২লাখ ৪৪ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের কামরুন্নাহার শিরীন পান ১লাখ ৪৮হাজার ৬৯ ভোট।

নাটোর-২: নৌকা প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল ২লাখ ৬০ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের সাবিনা ইয়াসমিন পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৫৯ ভোট।

নাটোর-৩: নৌকার জুনায়েদ আহমেদ পলক ২ লাখ ৩০হাজার ২৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের দাউদার মাহমুদ পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৯৩ ভোট।

নাটোর-৪: নৌকার অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস ২লাখ ৮৬ হাজার ২২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। লাঙ্গল প্রতীকের আলাউদ্দীন মৃধা পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৯ ভোট।

পাবনা-১ : জয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু পেয়েছেন ২ লাখ ৮৫ হাজার ৮২৭ ভোট। তার নিকটতম গণফোরামের অধ্যাপক আবু সাইয়িদ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৬৪ ভোট।

পাবনা-২ : আওয়ামী লীগের আহমেদ ফিরোজ কবির ২ লাখ ৪২ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে জয়ী। তার নিকটতম বিএনপির একেএম সেলিম রেজা হাবিব পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৮৩ ভোট।

পাবনা-৩ : জয়ী আওয়ামীলীগের প্রার্থী মকবুল হোসেন পেয়েছেন ৩ লাখ ১ হাজার ১৫৬ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির কেএম আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৮২০ ভোট।

পাবনা-৪ : আওয়ামী লীগের শামসুর রহমান শরীফ ডিলু পেয়েছেন ২ লাখ ৪৯ হাজার ৫৬৮ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির হাবিবুর রহমান হাবিব পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৫৬৮ ভোট।

পাবনা-৫ : জয়ী আওয়ামী লীগের গোলাম ফারুক খোন্দকার প্রিন্স পেয়েছেন ২ লাখ ১৬ হাজার ১৪৩ ভোট। তার নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৮৩ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিম (নৌকা প্রতীকে) ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রুমানা মোরশেদ কনকচাঁপা (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১ হাজার ৯৩ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের ডা. হাবিবে মিল্লাত (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৯৪ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি রুমানা মাহমুদ (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭২৮ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের ডা. আব্দুল আজিজ (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল মান্নান তালুকদার (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৪৮ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৪: আওয়ামী লীগের তানভীর ইমাম (নৌকা প্রতীকে) ৩ লাখ ৩ হাজার ৬৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের রফিকুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৪ হাজার ৮৯৩ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৫: আওয়ামী লীগের আব্দুল মমিন মণ্ডল (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল আলিম (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩১৭ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৬: আওয়ামী লীগের হাসিবুর রহমান স্বপন (নৌকা প্রতীকে) ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এমএ মুহিত পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৯৭ ভোট।

ময়মনসিংহ বিভাগ

ময়মনসিংহ-২ :আওয়ামী লীগের শরীফ আহেমদ পেয়েছেন দুই লাখ ৯১ হাজার ৪৭২ ভোট। বিএনপির শাহ্ শহীদ সারোয়ার পেয়েছেন ৬২ হাজার ২৩৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-৩ : আওয়ামী লীগের নাজিম উদ্দিন আহমেদ এমপি ১ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের (ধানের শীষ) ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসেইন পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৩১ ভোট।

ময়মনসিংহ-৬ : নৌকার মোসলেম উদ্দিন পেয়েছেন ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৫ এবং নিকটতম ধানের শীষের প্রকৌশলী শামছ উদ্দিন আহমদ পেয়েছেন ৩২ হাজার ৩৩২ ভোট।

ময়মনসিংহ-৮ : লাঙ্গল প্রতীকের ফখরুল ইমাম ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম গণফোরামের অ্যাডভোকেট এএইচএম খালেকুজ্জামান পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৬৩ ভোট।

জামালপুর-১: মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৭১ হাজার ৭৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের আব্দুল মজিদ পেয়েছেন ৩ হাজার ৭০৮ ভোট।

জামালপুর-২: ফরিদুল হক খান দুলাল নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৮০ হাজার ৪১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপি’র সুলতান মাহমুদ বাবু পেয়েছেন ১৬ হাজার ৭২১ ভোট।

জামালপুর-৩: মির্জা আজম নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপি’র মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট।

জামালপুর-৪: ডাঃ মুরাদ হাসান নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম জাপার মোখলেছুর রহমান বস্ত্তু পেয়েছেন ১ হাজার ৫৯৩ ভোট।

জামালপুর-৫: ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপি’র শাহ মোহাম্মদ ওয়ারেছ আলী মামুন পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৮৭ ভোট।

নেত্রকোনা-১ : আওয়ামী লীগের মানু মজুমদার ২ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির ব্যারিস্টার কায়সার কামাল পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৩২ ভোট।

নেত্রকোনা-২ : আওয়ামী লীগের আশরাফ আলী খান খসরু ২ লাখ ৮৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী এবং নিকটতম বিএনপির অধ্যাপক ডা. আনোয়ারুল হক পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৭৩ ভোট।

নেত্রকোনা- ৩ : আওয়ামী লীগের অসীম কুমার উকিল ২ লাখ ৭০ হাজার ৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী পেয়েছেন ৭ হাজার ২২৮ ভোট।

নেত্রকোনা- ৪: রেবেকা মমিন নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৫ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম তাহমিনা জামান শ্রাবনী পেয়েছেন ৩৮হাজার ১০৫ ভোট।

নেত্রকোনা -৫ : আওয়ামী লীগের ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির আবু তাহের তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৮২ ভোট।

শেরপুর-১: আতিউর রহমান আতিক (নৌকা) ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম সানসিলা জেবরিন (ধানের শীষ) ২৭ হাজার ৬৪৩ ভোট।

শেরপুর-২ :বেগম মতিয়া চৌধুরী (নৌকা) ৩ লাখ ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী । নিকটতম ফাহিম চৌধুরী (ধানের শীষ) ৭ হাজার ৬৫২ ভোট।

শেরপুর ৩ : নৌকার একেএম ফজলুল হক ২ লাখ ৫১ হাজার ৯শ’ ৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল ১২ হাজার ৪শ ৮৩ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা বিভাগ

টাঙ্গাইল-১: আওয়ামী লীগের ড. আবদুর রাজ্জাক ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ধানের শীষের সরকার সহিদ পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪০৬ ভোট।

টাঙ্গাইল-২: আওয়ামী লীগের তানভীর হাসান ছোট মনির দুই লাখ ৯৩ হাজার ৩৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ধানের শীষের সুলতান সালাউদ্দিন টুকু পেয়েছেন ১১ হাজার ৪০৬ ভোট।

টাঙ্গাইল-৩: নৌকার আতোয়ার রহমান খান দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৫১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ধানের শীষের লুত্ফর রহমান খান আজাদ পেয়েছেন আট হাজার ৫৭০ ভোট।

টাঙ্গাইল-৪: আওয়ামী লীগের হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী ২ লাখ ২৪ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ধানের শীষের ইঞ্জি. লিয়াকত আলী পান ৩৪ হাজার ৫৪৪ ভোট।

টাঙ্গাইল-৫: আওয়ামী লীগের সানোয়ার হোসেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান পান ৭৮ হাজার ৯৯২ ভোট।

টাঙ্গাইল-৬: আওয়ামী লীগের আহসানুল ইসলাম টিটু ২ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত । নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের গৌতম চক্রবর্তী পেয়েছেন ৪০ হাজার ৩২৪ ভোট।

টাঙ্গাইল-৭: আওয়ামী লীগের একাব্বর হোসেন এক লাখ ৬৪ হাজার ৫৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৮৭ হাজার ৯৪৯ ভোট।

টাঙ্গাইল-৮: আওয়ামী লীগ প্রার্থী জোয়াহেরুল ইসলাম দুই লাখ আট হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কুড়ি সিদ্দিকী পেয়েছেন ৭২ হাজার ২১১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-২ : আওয়ামী লীগের নূর মোহাম্মদ পেয়েছেন ২ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬০ ভোট। বিএনপির মেজর (অব:) আখতারুজ্জামান রঞ্জন পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩২৩ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৫ : আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব মো: আফজল হোসেন ২ লাখ ১২ হাজার ৮৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল পেয়েছেন ২৯ হাজার ১৫০ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-১ : মহাজোটের প্রার্থী বিকল্প ধারা বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম বিএনপির প্রার্থী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৮৮৮ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-২ : সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তাঁর নিকটতম বিএনপি প্রার্থী মিজানুর রহমান সিনহা পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৫ ভোট।

মুন্সীগঞ্জ-৩ : আওয়ামী লীগ প্রার্থী মৃণাল কান্তি দাস ৩ লাখ ১৩ হাজার ৩৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তাঁর নিকটতম বিএনপির সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুল হাই পান ১২ হাজার ৭৩৬ ভোট।

গাজীপুর-১: আওয়ামী লীগের আকম মোজাম্মেল হক ৪ লাখ ১ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৭২৩ ভোট।

গাজীপুর-২: আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল ৪ লাখ ১২ হাজার ১৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির সালাহউদ্দিন সরকার পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৪০ ভোট।

গাজীপুর-৩:আওয়ামী লীগের ইকবাল হোসেন সবুজ ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের ইকবাল সিদ্দিকী পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭৮৬ ভোট।

গাজীপুর-৪: আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি ২ লাখ ৩ হাজার ৩২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির শাহ রিয়াজুল হান্নান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫২৮ ভোট।

গাজীপুর-৫: আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি ২ লাখ ৭ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির একে ফজলুল হক খান মিলন পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯৭৬ ভোট।

নরসিংদী-১: আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম হিরু (নৌকা প্রতীকে) বিজয়ী হয়েছেন। নরসিংদী-২:আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল আশরাফ খান (নৌকা প্রতীকে) বিজয়ী হয়েছেন। নরসিংদী-৩:আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভূইয়া মোহন (নৌকা প্রতীকে) বিজয়ী হয়েছেন। নরসিংদী-৪: আওয়ামী লীগের নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নৌকা প্রতীকে) বিজয়ী হয়েছেন। নরসিংদী-৫: আওয়ামী লীগের রাজি উদ্দিন রাজু (নৌকা প্রতীকে) বিজয়ী হয়েছেন।

নারায়ণগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৮শত ৫৮ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কাজী মনিরুজ্জামান মনির পেয়েছেন ২১ হাজার ৪শত ৮৩ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম বাবু ২ লাখ ৩৬ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম আজাদ পেয়েছেন ৫ হাজার ১৫২ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৩: মহাজোট প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকা লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির আজহারুল ইসলাম মান্নান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৭ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৪: আওয়ামী লীগের শামীম ওসমান ৩ লাখ ৯৩ হাজার ১৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী (জমিয়তে ইসলাম) মুফতি মনির হোসেন কাসেমী পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৫৫২ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৫: মহাজোট প্রার্থী একেএম সেলিম ওসমান লাঙ্গল প্রতীকে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৫শত ৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী এসএম আকরাম ধানের শীষ প্রতীকে ৫১ হাজার ১৩১ ভোট পেয়েছেন।

গোপালগঞ্জ-১ :আওয়ামী লীগের প্রার্থী লেঃ কর্নেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান ৩ লাখ ৩ হাজার ৯৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মিজানুর রহমান হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭০২ ভোট।

গোপালগঞ্জ-২ :আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম ২ লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তসলিম সিকদার পেয়েছেন ৬০৮ ভোট।

গোপালগঞ্জ-৩ : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির এস এম জিলানী পেয়েছেন মাত্র ১২৩ ভোট।

রাজবাড়ী-১: আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম পেয়েছেন ৩৩ হাজার ভোট।

রাজবাড়ী-২: আওয়ামী লীগের মো. জিল্লুল হাকিম ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির নাসিরুল হক সাবু পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৭৫ ভোট।

ফরিদপুর-১: আওয়ামী লীগের মো. মঞ্জুর হোসেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির শাহ মো. আবু জাফর পেয়েছে ২৬ হাজার ১৬২ ভোট।

ফরিদপুর-২: আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ২ লাখ ১৯ হাজার ২০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির শামা ওবায়েদ রিংকু পেয়েছে ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট।

ফরিদপুর-৩: আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ পেয়েছেন ২১ হাজার ৭০৪ ভোট।

ফরিদপুর-৪ : স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) এমপি সিংহ প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৪৫ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের কাজী জাফরুল্লাহ পেয়েছেন ৯৫ হাজার ১৬৩ ভোট।

মাদারীপুর-১ : আওয়ামী লীগের নূর ই আলম চৌধুরী লিটন পেয়েছেন ২ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট। তার নিকটতম হাতপাখা প্রতীকের মাওলানা জাফর আহম্মদ ৪৩৬ ভোট পেয়েছেন।

শরীয়তপুর-১: আওয়ামী লীগের ইকবাল হোসেন অপু ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের মো. তোফায়েল আহমেদ পান ১ হাজার ৪২৭ ভোট।

শরীয়তপুর-২: আওয়ামী লীগের একেএম এনামুল হক শামীম ২ লাখ ৭২ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকতটম বিএনপির শফিকুর রহমান কিরন পেয়েছেন ২ হাজার ২১৫ ভোট।

শরীয়তপুর-৩: আওয়ামী লীগের নাহিম রাজ্জাক ২ লাখ ৭ হাজার ১১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের হানিফ মিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৬ ভোট।

খুলনা বিভাগ

মেহেরপুর-১ : আওয়ামী লীগের অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন দোদুল ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ২০৪ টি। তার নিকটতম বিএনপির মাসুদ অরুণ পেয়েছেন মাত্র ১২ হাজার ৯৬৯ ভোট।

মেহেরপুর- ২ : আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাহিদুজ্জামান খোকন ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির জাভেদ মাসুদ মিল্টন পেয়েছেন ৭ হাজার ৯০০ ভোট ।

কুষ্টিয়া-১ : বিজয়ী আওয়ামী লীগের আ.ক.ম সরওয়ার জাহান বাদশা পেয়েছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭৮ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা পেয়েছেন ৩ হাজার ৪২০ ভোট।

কুষ্টিয়া-২ : বিজয়ী জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ২ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির আহসান হাবিব লিংকন পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৪ ভোট।

কুষ্টিয়া-৩ : বিজয়ী আওয়ামী লীগের মাহবুব-উল আলম হানিফ পেয়েছেন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৮২৮ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার পান ১৪ হাজার ৩৭৯ ভোট।

কুষ্টিয়া-৪ : বিজয়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ পেয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৬৪ ভোট। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী পান ১২ হাজার ৩১৯ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-০১: নৌকা প্রতীকের সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন ৩ লাখ ২৫ হাজার ২৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের শরীফুজ্জামান শরীফ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৪০৩ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-০২: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাজী আলী আজগর টগর ২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের মাহমুদ হাসান খান বাবু পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৫১৩ ভোট।

ঝিনাইদহ-১ : জয়ী আওয়ামী লীগের মো: আব্দুল হাই পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৩৫ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির মো: আসাদুজ্জামান পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৬৮ ভোট।

ঝিনাইদহ-২ : আওয়ামী লীগের তাহজীব আলম সিদ্দিকী ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৫৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম হাতপাখা মাওলানা ফকরুল ইসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ১২০ ভোট।

ঝিনাইদহ-৩ : নৌকার শফিকুল আজম খান ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম জামায়াতের মো. মতিয়ার রহমান ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৪৯ ভোট।

ঝিনাইদহ-৪ : নৌকার আনোয়ারুল আজিম আনার ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির সাইফুল ইসলাম ফিরোজ পেয়েছেন ৯ হাজার ৫০৬ ভোট।

যশোর-১ : নৌকার শেখ আফিল উদ্দিন ২ লাখ ৯ হাজার ৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির মফিকুল হাসান তৃপ্তি ৪ হাজার ৮০২ ভোট পেয়েছেন।

যশোর-২ : নৌকার মেজর জেনারেল (অব.) ডা. নাসির উদ্দিন ৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির মুহাদ্দিস আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদত্ হুসাইন পেয়েছেন ১২ হাজার ৯৮৮ ভোট।

যশোর-৩ : আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির অনিন্দ্য ইসলাম অমিত পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭১০ ভোট।

যশোর-৪ : আওয়ামী লীগের রনজিত্ কুমার রায় ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির টি এস আইয়ূব পেয়েছেন ২৫ হাজার ৯১৯ ভোট।

যশোর-৫ : নৌকার স্বপন ভট্টাচার্য্য পেয়েছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৩৮২ ভোট। জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম এর মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ১১২ ভোট।

যশোর-৬ : আওয়ামী লীগ প্রার্থী ইসমাত আরা সাদেক ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির আবুল হোসেন আজাদ ৫ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়েছেন।

নড়াইল-১ : জয়ী আওয়ামী লীগের বি এম কবিরুল হক পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট। তার নিকটতম ধানের শীষের বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ৮ হাজার ৯১৯ ভোট।

নড়াইল-২ : জয়ী আওয়ামী লীগের মাশরাফি বিন মর্তুজা পেয়েছেন ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট। তার নিকটতম ধানের শীষের এ জেড এম ফরিদুজ্জামান পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট।

বাগেরহাট-১: আওয়ামী লীগের শেখ হেলাল উদ্দিন ২ লাখ ৫৩ হাজার ২৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম বিএনপির শেখ মাসুদ রানা পেয়েছেন মাত্র ১১ হাজার ৩৪৯ ভোট।

বাগেরহাট-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ সারহান নাসের তন্ময় ২ লাখ ২০ হাজার ৯১২ ভোট পেয়ে বেসরকারী। তার নিকটতম বিএনপির এম এ সালাম পান ৪ হাজার ৫৯০ ভোট।

বাগেরহাট-৩: আওয়ামী লীগের হাবিবুন নাহান তালুকদার ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জামায়াত নেতা আব্দুল ওয়াদুদ শেখ পান ১৩ হাজার ৪০৮ ভোট।

বাগেরহাট-৪: আওয়ামী লীগের মো. মোজাম্মেল হেসেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম ইসলামী আন্দেলনের মাওলানা আব্দুল মজিদ পেয়েছেন ২ হাজার ৩৯৫ ভোট।

খুলনা-১ : আওয়ামী লীগের প্রার্থী পঞ্চানন বিশ্বাস ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির কুদরত-ই আমীর এজাজ খান পান মাত্র ২৮ হাজার ৪৩৭ ভোট।

খুলনা-২ :আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী । তার নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট।

খুলনা-৩ :আওয়ামী লীগের প্রার্থী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির প্রার্থী রকিবুল ইসলাম বকুল পান ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট।

খুলনা-৪ :আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী ২ লাখ ২৩ হাজার ২১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির প্রার্থী আজিজুল বারী হেলাল পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট।

খুলনা-৫ : আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মিয়া গোলাম পরোয়ার ধানের শীষ প্রতীকে পান ৩২ হাজার ৬৯৪ ভোট।

খুলনা-৬ :আওয়ামী লীগের আক্তারুজ্জামান বাবু ২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম জামায়াতে ইসলামীর মওলানা আবুল কালাম আজাদ ধানের শীষে পান ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট।

মাগুরা-১:আওয়ামী লীগের অ্যাড. সাইফুজ্জামান শিখর (নৌকা প্রতীকে) ২ হাজার ৬৯ হাজার ০৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের মো. মনোয়ার হোসেন (ধানের শীষ) ১৬ হাজার ৬০৬ ভোট পেয়েছেন।

মাগুরা-২:আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট ড. বীরেন শিকদার (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২৯ হাজার ৬৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী (ধানের শীষ) ৫২ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়েছেন।

সাতক্ষীরা-১ : ওয়ার্কাস পার্টির অ্যাডঃ মুস্তফা লুত্ফুল্লাহ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩ লাখ ৩০ হাজার ৮৮০ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নেতা মোঃ হাবিবুল ইসলাম হাবিব পেয়েছেন ১৬ হাজার ৮০৪ ভোট।

বরিশাল বিভাগ

বরগুনা-১ : ৩ লাখ ১৭ হাজার ৬২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী নৌকার এডভোকেট ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু। তার নিকটতম ধানের শীষের মতিয়ার রহমান তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৫০ ভোট।

ভোলা-১: আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ পেয়েছেন ১ লাখ ২১ হাজার ৬৮৮ ভোট এবং বিএনপির গোলাম নবী আলমগীর পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৬৩ ভোট।

ভোলা-২: আওয়ামীলীগের আলী আজম মুকুল ২ লাখ ২৬ হাজার ১২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৯৯ ভোট।

ভোলা-৩: আওয়ামীলীগের নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২ লাখ ৮৩ হাজার ৮৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ইসলামি আন্দোলনের মাওঃ মোসলেউদ্দিন পান ৪ হাজার ৫৫টি।

ভোলা-৪:নৌকা মার্কার আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ২ লাখ ৯৯ হাজার ৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মো. মহিবুল্লাহ হাত ৬ হাজার ৪৬৭ ভোট পেয়েছেন।

বরিশাল-১ : আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ২ লাখ ৫ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির জহিরউদ্দিন স্বপন পেয়েছেন ১ হাজার ৩০৫ ভোট।

বরিশাল ২: আওয়ামী লীগের শাহে আলম ২ লাখ ১২ হাজার ৩৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির প্রার্থী সরফউদ্দিন সান্টু পেয়েছেন ১১ হাজার ১৩৭ ভোট।

বরিশাল ৩: জাপার গোলাম কিবরিয়া টিপু ৫৪ হাজার ৫৬৫ ভোট পে?য়ে? বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির জয়নুল আবেদীন পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৩৫ ভোট।

বরিশাল ৪: আওয়ামী লীগের পঙ্কজ দেবনাথ ২ লাখ ২৪ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষ প্রতীকের (ঐক্যফ্রন্ট) প্রার্থী নুরুর রহমান জাহাঙ্গির পেয়েছেন ৯ হাজার ১৯ ভোট।

বরিশাল ৫: আওয়ামী লীগের জাহিদ ফারুক শামীম ২ লাখ ২৪ হাজার ৬৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির মজিবর রহমান সরোয়ার পেয়েছেন ৩১ হাজার ২৯২ ভোট।

বরিশাল ৬: জাপার নাসরিন জাহান রত্না ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির আবুল হোসেন খান ১৩ হাজার ৬৫৯ ভোট পে?য়ে?ছেন।

ঝালকাঠি-১: আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুন এক লাখ ৩১ হাজার ৫২৫ ভোট পেয়ে জয়ী। নিকটতম বিএনপির ব্যারিস্টার মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর পেয়েছেন ৬ হাজার ১৫১ ভোট।

ঝালকাঠি-২: আওয়ামী লীগের শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু দুই লাখ ১৪ হাজার ৯৩৭ ভোট পেয়ে জয়ী। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের সৈয়দ মুফতি মো. ফয়জুল করীম পেয়েছেন ৯ হাজার ৮১২ ভোট।

পটুয়াখালী-১:আওয়ামী লীগের মো. শাহজাহান মিয়া (নৌক প্রতীকে) ২ লাখ ৭০ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের আলতাফুর রহমান (হাতপাখা) ১৫ হাজার ১০৩ ভোট পেয়েছেন।

পটুয়াখালী-২:আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মো. নজরুল ইসলাম (হাত পাখা) ৯ হাজার ২৬৯ ভোট পেয়েছেন।

পটুয়াখালী-৩:আওয়ামী লীগের এসএম শাহজাদা (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ১৭ হাজার ২৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের কামাল খান (হাত পাখা) ৯ হাজার ৯ পেয়েছেন।

পটুয়াখালী-৪:আওয়ামী লীগের মো. মোহিববুর রহমান (নৌকা প্রতীকে) ১ হাজার ৮৮ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মো. হাবিবুর রহমান হাওলাদার (হাতখাপা) ৬ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়েছেন।

পিরোজপুর-১ : আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট শম রেজাউল করিম ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম জামায়াতের শামীম সাঈদী ধানের শীস নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ২৭১ ভোট।

সিলেট বিভাগ

সিলেট-১:আওয়ামী লীগের একে আব্দুল মোমেন (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার আব্দুল মুকতাদির (ধানের শীষ) ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৫১ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-২:ঐক্যফ্রন্টের মুকাব্বির খান (উদয়ীমান সূর্য) ৬৯ হাজার ৭১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ডাব প্রতীকে) ৩৬, হাজার ৪৬৭ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৩:আওয়ামী লীগের মাহমুদুস সামাদ চৌধুরী (নৌকা) ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের শফি আহমদ চৌধুরী (ধানের শীর্ষ) ৭৯ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৪:আওয়ামী লীগের এমরান আহমদ (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির দিলদার হোসেন সেলিম (ধানের শীষ) ৯২ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৫:আওয়ামী লীগের হাফিজ আহমাদ মুজমদার (নৌকা) ২ লাখ ০৭ হাজার ১৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক (ধানের শীষ) ১ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬০ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৬:আওয়ামী লীগের নূরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ০৩ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐকফ্রন্টের ফয়সাল আহমদ চৌধুরী (ধানের) ১ লাখ ৭ হাজার ৬০৩ ভোট পেয়েছেন।

হবিগঞ্জ-১:আওয়ামী লীগের গাজী শাহনেওয়াজ (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের রেজা কিবরিয়া (ধানের) ৮৫ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন।

হবিগঞ্জ-২:আওয়ামী লীগের আব্দুল মজিদ খান (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের আব্দুল বাছিদ আজাদ (ধানের) ৬০ হাজার ০৫২ ভোট পেয়েছেন।

হবিগঞ্জ-৩:আওয়ামী লীগের আবু জাহির (নৌকা) ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের জিকে গউচ (ধানের) ৬৮ হাজার ০৭৮ ভোট পেয়েছেন।

হবিগঞ্জ-৪:আওয়ামী লীগের মাহবুব আলী (নৌকা) ৩ লখ ৯ হাজার ৬৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের ড. আহমদ আব্দুল কাদের (ধানের শীর্ষ ) ৪৫ হাজার ১৫১ পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-১:আওয়ামী লীগের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৬৪ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নজির হোসেন (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯ শত ১৫ ভোট।

সুনামগঞ্জ-২:আওয়ামী লীগের জয়া সেন গুপ্তা (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ২৪ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের পেয়েছেন নাছির উদ্দিন চৌধুরী (ধানের শীষ) ৬৭ হাজার ৫৮৭ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের এমএ মান্নান (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৭১ হাজার ৬ শত ৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের শাহিনুর পাশা (ধানের শীষ প্রতীক) পেয়েছেন ৫১ হাজার ৪৭ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৪:মহাজোটের অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ (লাঙ্গল প্রতীক) ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের ফজলুল হক আছপিয়া (ধানের শীষ) ৬৯ হাজার ৭৪৯ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-৫:আওয়ামী লীগ মুহিবুর রহমান মানিক (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ২০ হাজার ৪২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের মিজানুর রহমান চৌধুরী (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৬৩ ভোট।

মৌলভীবাজার-১ : আওয়ামী লীগের হুইপ মোঃ শাহাব উদ্দিন নৌকা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭৬ পেয়ে জয়ী। নিকটতম বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু ৬৫ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-২ : গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ (ধানের শীষ) নিয়ে ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। নিকটতম বিকল্পধারার এম এম শাহীন (নৌকা) ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-৩ : আওয়ামী লীগের নেছার আহমদ ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির এম নাসের রহমান ১ লাখ ৪ হাজার ৫৯২ ভোট পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-৪ : আওয়ামী লীগের উপাধ্যক্ষ মোঃ আব্দুস শহীদ ২ লাখ ১১ হাজার ৬৫৯ ভোট পেয়ে জয়ী। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের মুজিবুর রহমান মুজিব পেয়েছেন ৯৪ হাজার ২১৩ ভোট।

চট্টগ্রাম বিভাগ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: আওয়ামীলীগের বদরুদ্দোজা মো: ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম ১লাখ ১ হাজার ১১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপি’র সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান পেয়েছেন ৬০ হাজার ৭৪০ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২:বিএনপির উকিল আব্দুর সাত্তার এগিয়ে আছে। এখানে তিনটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত আছে। নিকটতম আছেন স্বতন্ত্র মইনুদ্দীন মঈন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: আওয়ামীলীগের র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৫২৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আর বিএনপি’র খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৭ ভোট।

ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৪ : ২ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। নিকটতম হাত পাখার মো. জসিমউদ্দিন পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯৪ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: আওয়ামী লীগের মো: এবাদুল করিম বুলবুল ২ লাখ ৫০ হাজার ৫২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপি’র নাজমুল হোসেন তাপস পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: আওয়ামী লীগের ক্যাপ্টেন অব: এবি তাজুল ইসলাম পেয়েছেন ২লাখ ৭৮ পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি’র আবদুল খালেক পেয়েছেন ১ হাজার ৩২৯ ভোট।

কুমিল্লা-৭ : জয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬শ’ ৫০ ভোট। নিকটতম ২০ দলীয় জোট প্রার্থী এলডিপির ড. রেদোয়ান আহমেদ ১৫ হাজার ৮ শ’ ৯১ ভোট পেয়েছেন।

চাঁদপুর-১ : আওয়ামী লীগের ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর ১ লাখ ৯৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. মোশারফ হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৫৯ ভোট।

চাঁদপুর-২ : আওয়ামী লীগের মো. নুরুল আমিন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির ড. জালাল উদ্দিন পেয়েছেন ১০ হাজার ২৩৯ ভোট।

চাঁদপুর-৩ : আওয়ামী লীগের ডাক্তার দীপু মনি ৩ লাখ ৪ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির শেখ ফরিদ আহম্মেদ পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫০১ ভোট।

চাঁদপুর-৪ : আওয়ামী লীগের মুহম্মদ শাফিকুর রহমান ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. হারুনুর রশিদ পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৯৯ ভোট।

চাঁদপুর-৫ : আওয়ামী লীগের মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম ২ লাখ ৯৮ হাজার ১০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নিকটতম বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৫৬ ভোট।

লক্ষীপুর-১: আওয়ামী লীগের আনোয়ার খান পেয়েছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮ ভোট। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৯৪ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুল আপেল প্রতিক নিয়ে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৭৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আবুল খায়ের ভূঁইয়া ধানের শীষ পেয়েছেন ২৮ হাজার ৬৫ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৩: আওয়ামীলীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল ২ লাখ ৩৩ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৭৭ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-৪ :মহাজোটের প্রার্থী মেজর (অব.) আবদুল মান্নান ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আ স ম আবদুর রব পেয়েছেন ৪০ হাজার ৬৮২ভোট।

ফেনী-১: মহাজোটের জাসদ নেতা শিরীন আক্তার ২ লাখ ৪ হাজার ২৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম ধানের শীষের রফিকুল ইসলাম মজনু পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৯৪ ভোট।

ফেনী-২: আওয়ামী লীগের নিজামউদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির জয়নাল আবদিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৮৪ ভোট।

ফেনী-৩: লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে লে. জে. (অব.) মাসুদউদ্দিন চৌধুরী ২ লাখ ৯০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম ধানের শীষের আকবর হোসেন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৭ ভোট।

নোয়াখালী-১:আওয়ামী লীগের এইচএম ইব্রাহিম (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৮৬২ ভোট।

নোয়াখালী-২:আওয়ামী লীগের মোরশেদ আলম (নৌকা প্রতীকে) ১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিদ্বন্দ্বী জয়নুল আবেদীন ফারুক (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৬ হাজার ১৬৯ ভোট।

নোয়াখালী-৩:আওয়ামী লীগের মামুনুর রশিদ কিরণ (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ১৭ হাজার ৪২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বরকত উল্লা ভুলুর (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৭৯০।

নোয়াখালী-৪: আওয়ামী লীগের একরামুল করিম চৌধুরী (নৌকা প্রতীকে) ৩ লাখ ৯৬ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. শাহজাহান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৫৭ ভোট।

নোয়াখালী-৫: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ৫২ হাজার ৭৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (ধানের শীষ) ১০,৯৭০ ভোট।

নোয়াখালী-৬: আওয়ামী লীগের আয়শা ফেরদাউস (নৌকা প্রতীকে) ২ লাখ ১০ হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফজলুল আজিম (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৪ হাজার ৭১৫ ভোট।

চট্টগ্রাম ১ : জয়ী আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৫৬ ভোট। তার নিকটতম ধানের শীষের নুরুল আমিন পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৯১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৬ : এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী পেয়েছেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির জসিম সিকদার পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৭ ভোট।

চট্টগ্রাম-৭ : আওয়ামী লীগের হাছান মাহমুদ পেয়েছেন ২ লাখ ৪ হাজার ২৫ ভোট। তার নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের মোহাম্মদ নুরুল আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৮শ’ ১৯ ভোট।

বান্দরবানে আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উশৈসিং ১ লাখ ৪৭ হাজার ২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম বিএনপির সাচিং প্রু জেরি পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭১০ ভোট।

খাগড়াছড়িতে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ১৫৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিন্দ্বিন্দ্বী ইউপিডিএফ সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী নতুন কুমার চাকমা সিংহ প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯ হাজার ২৫৭ ভোট।

ইসির ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সবকয়টি দল এবারের সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা নিয়ে আওয়ামী লীগসহ ৫টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ২৭২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। জোটের প্রধান শরীক দল আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৬০টি আসনে, রাশেদ খান মেননের বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ৫টি, হাসানুল হক ইনুর জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ৩টি, সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা বাংলাদেশ ৩টি এবং বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন ২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। বাকি ২৬টি আসন আওয়ামী লীগের শরীক দল জাপাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিএনপির দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে বিএনপিসহ ৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ২৮২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এর মধ্যে বিএনপি এককভাবে (জামায়াতের ২২টিসহ) ২৫৭টি আসনে, কর্নেল অলির লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি থেকে ৪ জন, কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে ৩ জন, আসম রবের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি থেকে ৪ জন, আন্দালিব রহমান পার্থের বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি- বিজেপি থেকে ১ জন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ থেকে ৩ জন, ড. কামাল হোসেন এর গণফোরাম থেকে ৭ জন, মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিমের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি থেকে ১ জন এবং খেলাফত মজলিশ থেকে ২ জন প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। বাকি ১৭টি আসনে বিএনপি তথা ধানের শীষের প্রতীকের প্রার্থী আদালত কর্তৃক বাতিল হওয়ায় কোন প্রার্থী ছিল না। তবে শেষ মুহূর্তে এসে ৮ বিকল্প প্রার্থীকে সমর্থন দেয় বিএনপি।