এবার আইপিপিতে বর্জ্যভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
এবার বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের নীতিতে বর্জ্যভিত্তিক বিদ্রুৎকেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বেসরকারি উদ্যোক্তারা উৎপাদন করবে আর সরকার শুধু বিদ্যুৎ কিনে নেবে।
কেরানীগঞ্জে পরীক্ষামূলকভাবে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ র করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। সে উদ্যোগ বাতিল করে আইপিপিতে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
উপযুক্ত দরের প্রস্তাব না পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত বছর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) বর্জ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র স্তাপন করার দরপত্র আহ্বান করে। এতে চারটা কোম্পানি তাদের দরপ্রস্বাব জমা দেয়। চীনের এক কোম্পানি এদের মধ্যে যোগ্য ছিল। কিন্তু তাদের আর্থিক প্রস্তাব ছিল অনেক বেশি। প্রতি এক মেগাওয়াট কেন্দ্রর জন্য এই কোম্পানি ২০০ কোটি টাকা প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু সরকার ১০০ কোটি টাকা দিতে সম্মত আছে।
বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপটি বাংলাদেশে নতুন নয় কারণ প্রায় ২0 বছর আগে প্রথম উদ্যোগটি চালু করা হয়েছিল। কিন্তু উচ্চ মূল্যের কারণে হয়নি।
কিছু ক্ষেত্রে বিদ্যুতের প্রতিটি ইউনিট ৫০ টাকার বেশি বলে উল্লেখ করা হয় এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন বা বিতরণ সংস্থাগুলি এ ধরনের ব্যয়বহুল বিদ্যুৎ কিনতে আগ্রহী হয় নি।
৫০ মেট্রিক টন আবর্জনা থেকে এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।