কর্মীদের চিকিৎসায় সামিটের চুক্তি: হাসপাতালে ভেন্টিলেশন অনুদান

সামিট গ্রুপ, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালের সাথে স্বাস্থ্যসেবা চুক্তি করেছে।
সাম্প্রতিক লকডাউনের সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন, টেলি-যোগাযোগ, ইন্টারনেট সেবা, জ্বালানি আমদানি এবং বন্দর ব্যবস্থাপনা সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
সামিটের কর্মকর্তারা এই সময়ে প্রয়োজনীয় জরুরি সেবা সরবরাহের জন্যে কাজ করছে। তাই সামিটের কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের চিকিৎসা সহায়তার লক্ষ্যে এই কৌশলগত স্বাস্থ্যসেবা চুক্তি করা হয়েছে।
সামিটের অংশীদার ও জাপানের বৃহত্তম জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান জেরা, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালকে চারটি ভেন্টিলেটর এবং একটি আরটি-পিসিআর মেশিন দিয়েছে। সামিট করপোরেশন এবং সামিট হোল্ডিংস এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সংখ্যা ছয় হাজারেরও বেশি।
সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, সামিটের কর্মকর্তারা আমাদের সেরা সম্পদ। আমি আনন্দিত যে আমরা আমাদের বাংলাদেশী কর্মকর্তাদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে পারছি।
জেরা’র প্রেসিডেন্ট সাতোশি অনোডা বলেন, আমরা আমাদের অন্যতম মূল ব্যবসায়িক অংশীদার সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের সাথে জ্বালানি ব্যবসার মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখছি। সামিট গ্রুপ বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বিভিন্ন পদক্ষেপে সহায়তা করছে। আমি আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করি যে সরবরাহকৃত চিকিৎসা সরঞ্জাম বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মোকাবিলার ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এবং এই পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতি ঘটবে।
ভার্চুয়াল সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সামিট গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. ফরিদ খান, মো. লতিফ খান, সামিট গ্রুপের পরিচালক আজিজা আজিজ খান, ফাদিয়া খান এবং সালমান খান, সামিট গ্রুপের উপদেষ্টা  রিয়ার এডমিরাল রিয়াজউদ্দীন আহমেদ (অব.), সামিট কমিউনিকেশনসের এমডি এন্ড সিইও আরিফ আল ইসলাম,  সামিট গাজীপুর পাওয়ারের এমডি প্রকৌশলী মোজাম্মেল হোসেন, সামিট টেকনোপলিসের এমডি আবু রেজা খান, সামিট বিবিয়ানা পাওয়ার কোম্পানীর এমডি এন্ড সিইও প্রকৌশলী এস এম নূর উদ্দিন এবং বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালের চেয়ারম্যান ডা. মাহবুবুর রহমান চৌধুরীসহ অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তা।