ভ্যাপসা গরম: সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি হবে
সারাদেশে ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। রাস্তায় নামলে বাতাসের সঙ্গে যেন আগুনের হল্কা আসছে। গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া কেউই ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। ভ্যাপসা গরমে খেটে খাওয়া মানুষসহ সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
ভারি বৃষ্টি না হলে এই গরম কমার কোনো সম্ভাবনাই নেই। আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। তবে সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা কমবে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেও বাতাসে আর্দ্রতা থাকায় তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে ৩৮ ডিগ্রির মতো।
গত সপ্তাহের বৃষ্টির পর চলতি সপ্তাহে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। গত শনিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল খেপুপাড়ায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সোমবার যশোরে তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এরপর মঙ্গলবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল মংলায় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ২ ডিগ্রি। একই সময় দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে বৃষ্টিও হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা বলেন, ভারি বৃষ্টি না হলে বিরাজমান আবহাওয়া বজায় থাকবে। বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকায় অসহনীয় গরম অনুভূত হচ্ছে। এই সময়ে গরম স্বাভাবিক। এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমে আসবে।
গত কয়েকদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গড়ে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এপ্রিল ও মে মাসে এ তাপমাত্রা আরো বেড়ে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে ৩ থেকে ৪টি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আন্তর্জাতিক আবহাওয়া বিষয়ক ওয়েবসাইট আকু ওয়েদার জানায়, ১১ এপ্রিল পর্যন্ত গরম থাকবে। এর মধ্যে ১১ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এরপর ১২ এপ্রিল থেকে তাপমাত্রা কমে ১৪ বা ১৫ এপ্রিল বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়, এপ্রিল মাসে দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলে একটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। ওই সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এ ছাড়া অন্য এলাকায় এর চেয়ে কম তাপপ্রবাহ ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি নি¤œচাপ হতে পারে। এর মধ্যে অন্তত একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২ থেকে ৩ দিন বজ সহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী বা বজ ঝড় ও দেশের অন্য এলাকায় ৩ থেকে ৪ দিন হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে। মে মাসে এই অঞ্চলে ১ থেকে ২টি তীব্র ধরনের তাপপ্রবাহ অর্থাৎ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। অন্য এলাকায় ২ থেকে ৩টি মৃদু (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) অথবা মাঝারি (৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। মে মাসে একটি ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।ভ্যাপসা গরম: সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে
সারাদেশে ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। রাস্তায় নামলে বাতাসের সঙ্গে যেন আগুনের হল্কা আসছে। গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া কেউই ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। ভ্যাপসা গরমে খেটে খাওয়া মানুষসহ সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
ভারি বৃষ্টি না হলে এই গরম কমার কোনো সম্ভাবনাই নেই। আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। তবে সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা কমবে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেও বাতাসে আর্দ্রতা থাকায় তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে ৩৮ ডিগ্রির মতো।
গত সপ্তাহের বৃষ্টির পর চলতি সপ্তাহে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। গত শনিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল খেপুপাড়ায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সোমবার যশোরে তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এরপর মঙ্গলবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল মংলায় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ২ ডিগ্রি। একই সময় দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে বৃষ্টিও হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা বলেন, ভারি বৃষ্টি না হলে বিরাজমান আবহাওয়া বজায় থাকবে। বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকায় অসহনীয় গরম অনুভূত হচ্ছে। এই সময়ে গরম স্বাভাবিক। এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমে আসবে।
গত কয়েকদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গড়ে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এপ্রিল ও মে মাসে এ তাপমাত্রা আরো বেড়ে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে ৩ থেকে ৪টি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আন্তর্জাতিক আবহাওয়া বিষয়ক ওয়েবসাইট আকু ওয়েদার জানায়, ১১ এপ্রিল পর্যন্ত গরম থাকবে। এর মধ্যে ১১ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এরপর ১২ এপ্রিল থেকে তাপমাত্রা কমে ১৪ বা ১৫ এপ্রিল বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়, এপ্রিল মাসে দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলে একটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। ওই সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। এ ছাড়া অন্য এলাকায় এর চেয়ে কম তাপপ্রবাহ ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি নি¤œচাপ হতে পারে। এর মধ্যে অন্তত একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২ থেকে ৩ দিন বজ সহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী বা বজ ঝড় ও দেশের অন্য এলাকায় ৩ থেকে ৪ দিন হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে। মে মাসে এই অঞ্চলে ১ থেকে ২টি তীব্র ধরনের তাপপ্রবাহ অর্থাৎ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে। অন্য এলাকায় ২ থেকে ৩টি মৃদু (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) অথবা মাঝারি (৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। মে মাসে একটি ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।