‘মানবতায় পারমানবিক শক্তি’: হাজারও মানুষের অংশগ্রহণ
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পারমানবিক প্রযুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরতে রোসাটম আয়োজন করে ‘মানবতায় পারমানবিক শক্তি’ শীর্ষক এক অভিজানের।
স¤প্রতি অনলাইনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে
বিশ্বের প্রায় ৪০টি দেশের ৩ হাজার ২০০ মানুষ অংশ নেয় । বিভিন্ন মানুষের গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় পরমাণুর প্রয়োজনীয়তা।
অনুষ্ঠানে অতিথিরা পারমানবিক প্রযুক্তির সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সুবিধা এবং তারা কিভাবে বর্তমান ও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছেন তা নিয়ে আলোচনা করেন ।
রোসাটমের চিফ সাস্টেইনিবিলিটি অফিসার পাওলিনা লিয়ন বলেন, টেকসই জ্বালানি উৎস ছাড়া টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব । পারমানবিক শক্তি হচ্ছে একমাত্র যা কম কার্বন নিঃসরণ করে এবং নির্ভরযোগ্য । এটি সব সময় কাজ করে, কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে না।
ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার এসোসিয়েশনের ডিরেক্টর জেনারেল সামা বিলবাও বলেন, পারমানবিক শক্তি নির্ভরযোগ্য ও স্থিতিশীল বিদ্যুৎ সরবরাহ করে । আমরা কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবেলায় বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা প্রতিনিয়ত অনুভব করছি । পরমাণু বিদ্যুৎ অবশ্যই কম কার্বন পরিচ্ছন্ন বায়ু, পানি ও সুস্থ সমাজ নিশ্চিত করে।
আইটিইআর এর প্রধান, কেন্দ্রীয় প্রকৌশলী সার্জিও অরল্যান্ডি বলেন, এখন পৃথিবীর জন্য পরিবেশ বান্ধব পরিষ্কার জ্বালানি দরকার ।
কেন মানুষের পারমানবিক প্রযুক্তি প্রয়োজন শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে দি ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার কাউন্সিলের সদস্য ড. মাহের আযিয, ব্রাইট নিউ ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা বেন হিয়ার্ড অংশ নেন।