সুন্দরবনে শেলা নদীতে তেলবাহী জাহাজ ডুবি
পূর্ব সুন্দরবনের জয়মনির ঘোল এলাকায় শেলা নদীতে তেলবাহী কার্গো জাহাজ ডুবে গেছে। আজ মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে আরেকটি কার্গো জাহাজের ধাক্কায় এ ঘটনা ঘটে। জাহাজটিতে তিন লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৪ লিটার জ্বালানি তেল ছিল বলে জানিয়েছেন মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা। ডুবে যাওয়া জাহাজটি থেকে তেল নদীর পানিতে ছড়িয়ে পড়ছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) চেয়ারম্যান মো, ইউনুসুর রহমান বলেন, জ্বালানি তেলবাগি জাহাজ কিভাবে ডুবে গেল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সাথে পরিবেশের যাতে কোন সমস্যা না হয় সে জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ঠ উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন। সাম্গ্রীক বিষয়টি অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
ঘটনার পর থেকে জাহাজের চালক নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন জাহাজের কর্মকর্তা। তেল ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় কর্মকর্তা আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, পানিতে তেল ছড়িয়ে পড়লে বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন ও বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। শুধু প্রাণিকুলই নয়, জোয়ারে বনের মধ্যে এই দূষিত পানি ঢুকলে বনজ সম্পদেরও ক্ষতি হবে।কার্গো জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেসার্স হারুন অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিনের জানান, খুলনার পদ্মা অয়েল থেকে তেলবাহী জাহাজ ‘এমটি সাউদার্ন ওটি-৭’ তিন লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৪ লিটার জ্বালানি তেল নিয়ে গোপালগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল। সোমবার বিকেলে খুলনা থেকে কার্গো জাহাজটি ছেড়ে আসে। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে জাহাজটি সুন্দরবনের শেলা নদীতে নোঙর করে রাখা হয়। মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে বিপরীত দিক থেকে আসা ‘এমটি টোটাল’ নামের আরেকটি কার্গো জাহাজ সাউদার্নটিকে ধাক্কা মারে। এতে জাহাজটি ডুবে যায়।গিয়াস উদ্দিনের দাবি, ঘটনার পর জাহাজের চালক (মাস্টার) মোখলেসুর রহমান নিখোঁজ রয়েছেন। জাহাজের অন্য ছয় কর্মচারী সাঁতরে নদীর তীরে উঠেছেন। এ ঘটনায় কোম্পানির প্রায় দুই কোটি ৩৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে ডুবে যাওয়া জাহাজটি উদ্ধারকাজ কখন শুরু হবে তা জানাতে পারেননি গিয়াস উদ্দিন।মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার খান মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান জানান, জাহাজটি বন্দর চ্যানেলের বাইরে ডুবেছে। বন্দর চ্যানেল ঝুঁকিমুক্ত রয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর ৬০০ মে.টন সিমেন্টের কাঁচামাল নিয়ে কার্গো জাহাজ এমভি নয়ন শ্রি-৩ পশুর চ্যানেলের জয়মনির ঘোল এলাকায় ডুবে যায়। তার আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়িয়া এলাকায় প্রায় ৬৩০ মে.টন সিমেন্টের কাঁচামাল নিয়ে এমভি হাজেরা-২ নামের আরও একটি কার্গো জাহাজ ডুবে যায়। ওই জাহাজ দুটি এখনো তোলা সম্ভব হয়নি।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) চেয়ারম্যান মো, ইউনুসুর রহমান বলেন, জ্বালানি তেলবাগি জাহাজ কিভাবে ডুবে গেল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সাথে পরিবেশের যাতে কোন সমস্যা না হয় সে জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ঠ উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন। সাম্গ্রীক বিষয়টি অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
ঘটনার পর থেকে জাহাজের চালক নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন জাহাজের কর্মকর্তা। তেল ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় কর্মকর্তা আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, পানিতে তেল ছড়িয়ে পড়লে বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতী ডলফিনসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন ও বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। শুধু প্রাণিকুলই নয়, জোয়ারে বনের মধ্যে এই দূষিত পানি ঢুকলে বনজ সম্পদেরও ক্ষতি হবে।কার্গো জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেসার্স হারুন অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিনের জানান, খুলনার পদ্মা অয়েল থেকে তেলবাহী জাহাজ ‘এমটি সাউদার্ন ওটি-৭’ তিন লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৪ লিটার জ্বালানি তেল নিয়ে গোপালগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল। সোমবার বিকেলে খুলনা থেকে কার্গো জাহাজটি ছেড়ে আসে। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে জাহাজটি সুন্দরবনের শেলা নদীতে নোঙর করে রাখা হয়। মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে বিপরীত দিক থেকে আসা ‘এমটি টোটাল’ নামের আরেকটি কার্গো জাহাজ সাউদার্নটিকে ধাক্কা মারে। এতে জাহাজটি ডুবে যায়।গিয়াস উদ্দিনের দাবি, ঘটনার পর জাহাজের চালক (মাস্টার) মোখলেসুর রহমান নিখোঁজ রয়েছেন। জাহাজের অন্য ছয় কর্মচারী সাঁতরে নদীর তীরে উঠেছেন। এ ঘটনায় কোম্পানির প্রায় দুই কোটি ৩৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে ডুবে যাওয়া জাহাজটি উদ্ধারকাজ কখন শুরু হবে তা জানাতে পারেননি গিয়াস উদ্দিন।মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার খান মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান জানান, জাহাজটি বন্দর চ্যানেলের বাইরে ডুবেছে। বন্দর চ্যানেল ঝুঁকিমুক্ত রয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর ৬০০ মে.টন সিমেন্টের কাঁচামাল নিয়ে কার্গো জাহাজ এমভি নয়ন শ্রি-৩ পশুর চ্যানেলের জয়মনির ঘোল এলাকায় ডুবে যায়। তার আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়িয়া এলাকায় প্রায় ৬৩০ মে.টন সিমেন্টের কাঁচামাল নিয়ে এমভি হাজেরা-২ নামের আরও একটি কার্গো জাহাজ ডুবে যায়। ওই জাহাজ দুটি এখনো তোলা সম্ভব হয়নি।